মোঃ ইউসুফ:
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার , বিজয়নগর উপজেলা, বীরপাশা, গাছতলা গ্রামে জমির প্রথম মালিকের দলিল থাকার পরেও ২০০২নংদাগে, ১৮শতক জমি থেকে ৪.৫০ শতক জমি লুকিয়ে বিক্রি করে দেন মিনারা ও মারুফা, জমিটি ক্রয় করেন তাদের প্রতিবেশী প্রভাবশালী আজিজুর রহমান (রংগু) মিয়া।
ভুক্তভোগী অভিযোগ কারী মোঃ জহিরুল ইসলাম, পিতা, মৃত্যু ফিরোজ মিয়া, তিনি বলেন, আমার দাদা ও বাবা যোগ যোগ দরে প্রায় ৭০ বছরের বেশী সময় ধরে আমরা ২০০২দাগে, ১৮শতক জমি দলিল অনুযায়ী ভুগ দখল করে আসছি, আমার চাচাতো পাঁচ জন ফুফু তাদের অংশের পাওয়া জমির সম্পত্তি সব কিছু অনেক আগেই বিক্রি করে নিয়ে গিয়েছে কিন্তু তাদের মধ্যে দুইজন ফুফু মিনারা বেগম ও মারুফা বেগম তাদের অংশের সকল সম্পত্তি নেওয়ার পরেও আমাদের দলিল ও খারিজ থাকার পরেও ২০০২দাগে, ১৮শতক জমি থেকে ৪.৫০শতক জমি আজিজুর রহমান রংগু এর কুপরামর্শে ঝামেলা করার উদ্যেশ্যে তার কাছে লুকিয়ে জালিয়াতি করে বিক্রি করে দেন। পরে রংগু মিয়া জমি দখল নেওয়ার উদ্দেশ্য আমাদের নামে এলাকায় এলাকায় সন্ত্রাসী চাঁদাবাজি করি ইত্যাদি লিখে মিথ্যা একাদিক মামলা করে ও বিভিন্ন ভাবে অত্যাচার এবং তার শশুর বাড়ির ভাদুঘরের লোকদের কথা বলে ভয় দেখায় ও তাদের দিয়ে সরাসরি হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে বলে অভিযোগ করেন। এই ঘটনার মিমাংশা করার লক্ষ্যে এলাকার গণ্যমান্য শালিস কারুক সহ , একাদিক বার শালিস করে তারা সিদ্ধান্ত দিলে ও তাদের সিদ্ধান্ত রংগু মিয়া না মেনে। স্থানীয় প্রভাব খাটিয়ে তাদের সাথে অসালিন খারাপ ব্যবহার ও নিয়মিত ভয় বৃত্তি দেখিয়ে চলেছ। এই অভিযোগের ভিত্তিতে
এ ব্যাপারে আজিজুর রহমান রংগু মিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি মিনারা ও মারুফার কাছ থেকে ২০০২দাগে, ১৮শতক জমি থেকে ৪.৫০শতক জমি দলিল করে কিনেছি, আমি কোনরকম হুমকি ধামকি ভয় দেখায়নি এই সব কিছু মিথ্যা ও বানোয়াট বলে অসিকার করেন।
এলাকার স্থানীয় গ্রামবাসী ও সালিশ কারুকদের থেকে জানাজায় যে
আমরা কয়েকবার শালিস করে সিদ্ধান্ত দিয়ে দিয়েছি কিন্ত আজিজুর রহমান রংগু মিয়া
সে সিদ্ধান্ত মানে নাই এবং আমাদের কোন কথা শুনে না বরং খারাপ ব্যবহার করে। আমরা চাই প্রশাসন ও মিডিয়া, মানবাধিকার ভাইদের কাছে সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে বহুদিনের অমিমাংশিত বিষয়টি সঠিক সমাধান হউক।
অবশেষে মোঃ জহিরুল ইসলাম বলেন,
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও প্রশাসন এবং মিডিয়া, মানবাধিকারের প্রতিনিধি দের কাছে সুষ্ঠ তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক বিচারের দাবী করেন।