সর্বশেষ সংবাদ
Home / অপরাধ / [১২:০৭ PM, ১০/২/২০২৪] Rakib S Press: অরুয়াইল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন এর চাচাত ভাইয়ের পৈতৃক সম্পত্তি জবরদখল করেন।

[১২:০৭ PM, ১০/২/২০২৪] Rakib S Press: অরুয়াইল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন এর চাচাত ভাইয়ের পৈতৃক সম্পত্তি জবরদখল করেন।

 

মোঃ ইউসুফ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা, সরাইল উপজেলা অরুয়াইল ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ মোশারফ হোসেন এর বিরুদ্ধে চাচাতো ভাই মোঃ সোহেল বলেন, আমার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক চেয়ারম্যান, কুতুব উদ্দিন, আমরা নাবালক থাকা কালে আমার নামে ও মোশাররফ হোসেন এর নামে ৩৬ শতক সম্পত্তি কিনে দলিল করে দেয়। যার মধ্যে ১৯ শতক খাস ও ১৭ শতক মালিকানা সম্পত্তি।

আর ১৭ শতক মালিকানা সম্পত্তি বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ মোশারফ হোসেন নিজের নামে খারিজ করে।

বাকি ১৯ শতক সরকারি খাস সম্পত্তি সোহেল মিয়া কে নেওয়ার কথা বলে সোহেল মিয়া না নিয়ে ১৭ শতক জায়গা খারিজের বিরুদ্ধে এসিল্যান্ড অফিসে অভিযোগ করলে পরবর্তীতে এসিল্যান্ড অফিসে দুইজন কে ডাকলে মোশারফ চেয়ারম্যান তার ভাই বাসার, রুপ মিয়া ও তার দলবল নিয়ে এসিল্যান্ড অফিসের দরজার সামনে সোহেল কে আক্রমণ করে মারদুর করেন। জানা যায় আগেও কয়েকবার এরকম ভাবে সোহেল কে আক্রমণ করে মারেন।

এড শফিক মিয়া বলেন, আমি এসে দেখি, সোহেল মাটিতে পরা তখন আমি মাটি থেকে তুলে এসিল্যান্ড
মহোদয়ের কাছে নিলে উনি বলেন, আপনি আইনগত ব্যবস্থা নেন, আমি যা দেখেছি তাই বলবো, অফিসের স্টাফরাও একি কথা বলেন, আমাদের চোখের সামনে মারচে আমরা সরকারি চাকরি করি তাই আমরা নিরুপায়।

পরে ইউনো অফিসের সামনে গেলাম দেখি আইন শৃঙ্খলা মিটিং চলতেছে, ভাবলাম ওসি সাহেব, ইউনো সাহেব যেহেতু আছে এখানে বিষয়টা জানিয়ে যায়। ঐ সময় মোশাররফ চেয়ারম্যান কে দেখি ইউনো অফিসের সামনে ১০/১২ জন লোক নিয়ে দারিয়ে আছে, তখন আমি মোশাররফ চেয়ারম্যান কে বললাম, লোকটাকে একাদিক বার মারলেন, ২/৩ মাস আগেও এইভাবে মারলেন। আজকেও আবার মারলেন। তাহলে আর এসিল্যান্ড অফিসে এসে কাগজ পত্র দেখার দরকার কি? তাঁকে বাড়িতেই একবারে মেরে জুড় করে জায়গা, সম্পত্তি নিয়ে নেন।

পরে আমি আইন শৃঙ্খলা মিটিংয়ে নিয়ে সবাইকে দেখালাম থাকে যে মেরে ঘার ও চোখে গুরুত্বর আঘাতের জখম করে। দেখানোর পরে আমাকেও মোশাররফ তার ভাইদের জুরু করে আমাকে ডাকাকি শুরু করে দিয়েছে, তখন আমিও বের হলাম। আমার উপর আক্রমণ করার চেষ্টা করলে, প্রশাসনের লোকজন কোনো রকমে নিবারণ করেন। এখন যেভাবে সকলের সামনে আমাকে ও সোহেল কে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমরা এখন অনিরাপত্তা হীন ভুগছি। তাই প্রশাসনের কাছে সুবিচার কামরা করছি।

মোশারফ চেয়ারম্যান বলেন, আমার বাবা ও সোহেল এর বাবা দু’জনে মিলে আমরা নাবালক থাকা কালে ৩৬ শতক জায়গা আমাদের নামে কিনে দলিল করে দেয়। সোহেল এর বাবা সোহেল নাবালক থাকা কালে ১৮ শতক জায়গা বিক্রি করে ফেলে। তার জন্য সে কোনো জায়গা পাবে না। আমার ১৮ শতক জায়গার মধ্যে ১ শতক সরকারি খাস জায়গা যার জন্য আমি ১৭ শতক খারিজ করেছি। আমি সোহেল কে মারিনাই এই সব কিছু মিথ্যা অভিযোগ বলেন চেয়ারম্যান।

এলাকার সিদ্দিকুর রহমান পিতা, আলী মাহমুদ সাংবাদিকদের কাছে বলেন, মোশারফ চেয়ারম্যান সে একজন খারাপ লোক, সে আমার ২২০৪ দাগে ১৬শতক ও ২২০৫ দাগে ২১শতক জায়গাও জবরদখল করে নেওয়ার চেষ্টা করে ছিল। আমার বাড়ির কার্টগাছ, ফলের গাছ চেয়ারম্যান ও তার সন্ত্রাসী গ্যাং দিয়ে জুড়ে সব কিছু কেটে নিয়েছে। আমি মামলা করলে আমার কাগজ পত্র সঠিক থাকায়। আমার জায়গা পিরিয়ে দেয়। পিরিয়ে পাওয়ার পরেও আমাকে বিভিন্ন ভাবে অত্যাচার ও মেরে ফেলার হুমকি ধামকি ভয় দেখিয়ে আচ্ছে মোশাররফ চেয়ারম্যান। তার চাঁদাবাজ, অত্যাচারী ও সন্ত্রাসী গ্যাংদের ভয়ে এলাকার মানুষ সরাসরি কথা বলতে চাইনা। কেউ সাহস করে বললে, তাদের কে মেরে ফেলার হুমকি ধামকি ভয় দেখিয়ে মারদুর করেন।
আমি প্রশাসনের কাছে সঠিক বিচার কামনা করছি।

সরাইল উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো, রফিক উদ্দিন ঠাকুর আইন-শৃঙ্খলা সভায় তিনি তাঁর বক্তব্য এ বলেন, অরুয়াইল ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন চেয়ারম্যান হিসেবে মিটিং থেকে যাওয়াটাই ঠিক হয়নি। চেয়ারম্যান আক্ষেপ করে বলেন, আমার একটা দুঃখ থাকবে ১০ বছর চেয়ারম্যানী করেছি। আইন-শৃঙ্খলা সভায় বেশী সময় শুধু আলোচনা করতে হয় অরুয়াইলকে নিয়ে। অরুয়াইলে আসলে কি আছে জানতে চাই? তিনি বলেন, আজ এখানে যারা আসছিল তাদেরকেও আমরা জানি! তোমাদেরকেও চিনি। এই ধরনের কাজ নিন্দনীয়।

উপস্থিত আওয়ামী লীগ নেতা, হাজী ইকবাল হোসেন বলেন, সরাইলের জন্য দুঃখ জনক, কলঙ্ক ও নেক্কারজন ঘটনা ঘটেছে। আমরা কোনদিনও তাদের কাছ থেকে এ আশা করতে পারিনি। এ ঘটনা তীব্র নিন্দা জানাই। ও তাদের কে আইনের আওতা আনার দাবি জানাচ্ছি।

উপস্থিত আওয়ামী লীগ নেতা, মো, মাহফুজ আলী বলেন, আইনশৃঙ্খলা সভা চলাকালীন অরুয়াইলের চেয়ারম্যান যে ঘটনা ঘটিয়েছে খুবই দুঃখজনক ও নিন্দনীয়। আমি এ ঘটনার নিন্দা জানাই এবং সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাচ্ছি।

সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউনো), উপজেলা আইন শৃঙ্খলা সভার সভাপতি মো. মেজবা উল আলম ভূইঁয়া বলেন, আইন-শৃঙ্খলা সভা চলাকালীন বাহিরে গন্ডগোল শুনতে পাই। বাহিরে জমায়েত লোকজনকে যেতে বলি তারা সঙ্গে সঙ্গে চলে যায়। এই ঘটনা জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।

সাংবাদিকদের কাছে মোশারফ চেয়ারম্যান সোহেল এর বিরুদ্ধে কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে অভিযোগ দেন, তাদের কে জিজ্ঞেস করলে তারা বলেন, চেয়ারম্যান সাব যা বলেছে তা মিথ্যা ও বানোয়াট।

সোহেল ও এড: শফিক এবং এলাকার অনেকের দাবি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও প্রশাসন এবং মিডিয়া ভাইদের কাছে চাঁদাবাজ মোশাররফ চেয়ারম্যান ও তার সন্ত্রাসী গ্যাংদের সঠিক বিচার করে, তাদের হাত থেকে এলাকার মানুষ দের কে বাঁচানোর জন্য।
[১২:০৮ PM, ১০/২/২০২৪] Rakib S Press: অরুয়াইল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন নিজে চাচাত ভাইয়ের পৈতৃক সম্পত্তি জবরদখল।

মোঃ ইউসুফ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা, সরাইল উপজেলা অরুয়াইল ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ মোশারফ হোসেন এর বিরুদ্ধে চাচাতো ভাই মোঃ সোহেল বলেন, আমার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক চেয়ারম্যান, কুতুব উদ্দিন, আমরা নাবালক থাকা কালে আমার নামে ও মোশাররফ হোসেন এর নামে ৩৬ শতক সম্পত্তি কিনে দলিল করে দেয়। যার মধ্যে ১৯ শতক খাস ও ১৭ শতক মালিকানা সম্পত্তি।

আর ১৭ শতক মালিকানা সম্পত্তি বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ মোশারফ হোসেন নিজের নামে খারিজ করে।

বাকি ১৯ শতক সরকারি খাস সম্পত্তি সোহেল মিয়া কে নেওয়ার কথা বলে সোহেল মিয়া না নিয়ে ১৭ শতক জায়গা খারিজের বিরুদ্ধে এসিল্যান্ড অফিসে অভিযোগ করলে পরবর্তীতে এসিল্যান্ড অফিসে দুইজন কে ডাকলে মোশারফ চেয়ারম্যান তার ভাই বাসার, রুপ মিয়া ও তার দলবল নিয়ে এসিল্যান্ড অফিসের দরজার সামনে সোহেল কে আক্রমণ করে মারদুর করেন। জানা যায় আগেও কয়েকবার এরকম ভাবে সোহেল কে আক্রমণ করে মারেন।

এড শফিক মিয়া বলেন, আমি এসে দেখি, সোহেল মাটিতে পরা তখন আমি মাটি থেকে তুলে এসিল্যান্ড
মহোদয়ের কাছে নিলে উনি বলেন, আপনি আইনগত ব্যবস্থা নেন, আমি যা দেখেছি তাই বলবো, অফিসের স্টাফরাও একি কথা বলেন, আমাদের চোখের সামনে মারচে আমরা সরকারি চাকরি করি তাই আমরা নিরুপায়।

পরে ইউনো অফিসের সামনে গেলাম দেখি আইন শৃঙ্খলা মিটিং চলতেছে, ভাবলাম ওসি সাহেব, ইউনো সাহেব যেহেতু আছে এখানে বিষয়টা জানিয়ে যায়। ঐ সময় মোশাররফ চেয়ারম্যান কে দেখি ইউনো অফিসের সামনে ১০/১২ জন লোক নিয়ে দারিয়ে আছে, তখন আমি মোশাররফ চেয়ারম্যান কে বললাম, লোকটাকে একাদিক বার মারলেন, ২/৩ মাস আগেও এইভাবে মারলেন। আজকেও আবার মারলেন। তাহলে আর এসিল্যান্ড অফিসে এসে কাগজ পত্র দেখার দরকার কি? তাঁকে বাড়িতেই একবারে মেরে জুড় করে জায়গা, সম্পত্তি নিয়ে নেন।

পরে আমি আইন শৃঙ্খলা মিটিংয়ে নিয়ে সবাইকে দেখালাম থাকে যে মেরে ঘার ও চোখে গুরুত্বর আঘাতের জখম করে। দেখানোর পরে আমাকেও মোশাররফ তার ভাইদের জুরু করে আমাকে ডাকাকি শুরু করে দিয়েছে, তখন আমিও বের হলাম। আমার উপর আক্রমণ করার চেষ্টা করলে, প্রশাসনের লোকজন কোনো রকমে নিবারণ করেন। এখন যেভাবে সকলের সামনে আমাকে ও সোহেল কে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমরা এখন অনিরাপত্তা হীন ভুগছি। তাই প্রশাসনের কাছে সুবিচার কামরা করছি।

মোশারফ চেয়ারম্যান বলেন, আমার বাবা ও সোহেল এর বাবা দু’জনে মিলে আমরা নাবালক থাকা কালে ৩৬ শতক জায়গা আমাদের নামে কিনে দলিল করে দেয়। সোহেল এর বাবা সোহেল নাবালক থাকা কালে ১৮ শতক জায়গা বিক্রি করে ফেলে। তার জন্য সে কোনো জায়গা পাবে না। আমার ১৮ শতক জায়গার মধ্যে ১ শতক সরকারি খাস জায়গা যার জন্য আমি ১৭ শতক খারিজ করেছি। আমি সোহেল কে মারিনাই এই সব কিছু মিথ্যা অভিযোগ বলেন চেয়ারম্যান।

এলাকার সিদ্দিকুর রহমান পিতা, আলী মাহমুদ সাংবাদিকদের কাছে বলেন, মোশারফ চেয়ারম্যান সে একজন খারাপ লোক, সে আমার ২২০৪ দাগে ১৬শতক ও ২২০৫ দাগে ২১শতক জায়গাও জবরদখল করে নেওয়ার চেষ্টা করে ছিল। আমার বাড়ির কার্টগাছ, ফলের গাছ চেয়ারম্যান ও তার সন্ত্রাসী গ্যাং দিয়ে জুড়ে সব কিছু কেটে নিয়েছে। আমি মামলা করলে আমার কাগজ পত্র সঠিক থাকায়। আমার জায়গা পিরিয়ে দেয়। পিরিয়ে পাওয়ার পরেও আমাকে বিভিন্ন ভাবে অত্যাচার ও মেরে ফেলার হুমকি ধামকি ভয় দেখিয়ে আচ্ছে মোশাররফ চেয়ারম্যান। তার চাঁদাবাজ, অত্যাচারী ও সন্ত্রাসী গ্যাংদের ভয়ে এলাকার মানুষ সরাসরি কথা বলতে চাইনা। কেউ সাহস করে বললে, তাদের কে মেরে ফেলার হুমকি ধামকি ভয় দেখিয়ে মারদুর করেন।
আমি প্রশাসনের কাছে সঠিক বিচার কামনা করছি।

সরাইল উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো, রফিক উদ্দিন ঠাকুর আইন-শৃঙ্খলা সভায় তিনি তাঁর বক্তব্য এ বলেন, অরুয়াইল ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন চেয়ারম্যান হিসেবে মিটিং থেকে যাওয়াটাই ঠিক হয়নি। চেয়ারম্যান আক্ষেপ করে বলেন, আমার একটা দুঃখ থাকবে ১০ বছর চেয়ারম্যানী করেছি। আইন-শৃঙ্খলা সভায় বেশী সময় শুধু আলোচনা করতে হয় অরুয়াইলকে নিয়ে। অরুয়াইলে আসলে কি আছে জানতে চাই? তিনি বলেন, আজ এখানে যারা আসছিল তাদেরকেও আমরা জানি! তোমাদেরকেও চিনি। এই ধরনের কাজ নিন্দনীয়।

উপস্থিত আওয়ামী লীগ নেতা, হাজী ইকবাল হোসেন বলেন, সরাইলের জন্য দুঃখ জনক, কলঙ্ক ও নেক্কারজন ঘটনা ঘটেছে। আমরা কোনদিনও তাদের কাছ থেকে এ আশা করতে পারিনি। এ ঘটনা তীব্র নিন্দা জানাই। ও তাদের কে আইনের আওতা আনার দাবি জানাচ্ছি।

উপস্থিত আওয়ামী লীগ নেতা, মো, মাহফুজ আলী বলেন, আইনশৃঙ্খলা সভা চলাকালীন অরুয়াইলের চেয়ারম্যান যে ঘটনা ঘটিয়েছে খুবই দুঃখজনক ও নিন্দনীয়। আমি এ ঘটনার নিন্দা জানাই এবং সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাচ্ছি।

সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউনো), উপজেলা আইন শৃঙ্খলা সভার সভাপতি মো. মেজবা উল আলম ভূইঁয়া বলেন, আইন-শৃঙ্খলা সভা চলাকালীন বাহিরে গন্ডগোল শুনতে পাই। বাহিরে জমায়েত লোকজনকে যেতে বলি তারা সঙ্গে সঙ্গে চলে যায়। এই ঘটনা জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।

সাংবাদিকদের কাছে মোশারফ চেয়ারম্যান সোহেল এর বিরুদ্ধে কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে অভিযোগ দেন, তাদের কে জিজ্ঞেস করলে তারা বলেন, চেয়ারম্যান সাব যা বলেছে তা মিথ্যা ও বানোয়াট।

সোহেল ও এড: শফিক এবং এলাকার অনেকের দাবি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও প্রশাসন এবং মিডিয়া ভাইদের কাছে চাঁদাবাজ মোশাররফ চেয়ারম্যান ও তার সন্ত্রাসী গ্যাংদের সঠিক বিচার করে, তাদের হাত থেকে এলাকার মানুষ দের কে বাঁচানোর জন্য।

About admin

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

*

x

Check Also

জামালপুরে আন্তর্জাতিক নদী দিবস২০২৪ পালিত

সদর প্রতিনিধি জামালপুর: অদ্য ৫ অক্টোবর ২৪ জামালপুরে আন্তর্জাতিক নদী দিবস ২০২৪ ...