সর্বশেষ সংবাদ
Home / অপরাধ / ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল বড়বল্লা গ্রামে ঈসা মিয়ার প্রতারণায় শিকার ছোট ভাই ও বোনরা।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল বড়বল্লা গ্রামে ঈসা মিয়ার প্রতারণায় শিকার ছোট ভাই ও বোনরা।

[৫:৩৯ PM, ২৩/১২/২০২৩] Rakib S Press:

মোঃ রাকিব: সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল, চুন্টা ইউনিয়ন, বড়বল্লা গ্রামে ঈসা মিয়ার প্রতারণায় শিকার ছোট ভাই ও বোনরা।
মৃত, হাজী সবদর আলী, স্ত্রী মৃত হাজী জগত বানুর ৬ জন সন্তান, ৪ জন ছেলে ২জন মেয়ে। বাবা, মায়ের বেশির ভাগ সম্পত্তি অনেক বছর ধরে একা বড় ভাই, ঈসা মিয়া ভোকদহল করে আসছে। আল ইসলাম, হারুন মিয়া, রেহেনা বেগম, সেলেনা বেগম বলেন, তাদের বাবা, মায়ের এজমালি সম্পত্তির ভাগ করে দেওয়ার জন্য কিন্তু বড় ভাই ঈসা মিয়া ভাগ করবে না বলে দিয়ে, উল্টো তাদেরকে হুমকি ধামকি দিয়ে ভয় দেখায়।

কিছুদিন পর তাদের এজমালি সম্পত্তি থেকে চুন্টা একটা দোকান ছিল আর ঐ দোকানটা ৯ লক্ষ ২০ হাজার টাকা বিক্রি করে ঈসা মিয়া। তখন তারা টাকার ভাগ চাইলে, ঈসা মিয়া প্রথমে দিতে রাজি হয় নাই, পরে এলাকার সালিশ কারুক মুরব্বিদের বললে, তারা ২/৩ বার বিচার বসলে ঈসা মিয়া ৪ লক্ষ টাকার কথা শিকার করেন সবাইকে ভাগ করে দিবেন আর বাকি ৪ লক্ষ টাকা সরাইল ইউনোর অফিসের সামনে আমগাছার সাথে বেদে, সরাইল উপজেলা ইউনো নিয়ে যায়, এই কথা বলেন সালিশ কারুকদের কাছে। পরে তারা ইউনোর নাম বলতে চাইলে, নাম বলে না। আর ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা মিথ্যা খরচ দেখিয়ে নিয়ে যায়।

এর কিছুদিন পর বাকি ৩ সন্তান প্রবাসে থাকা অবস্থায় ঈসা মিয়া বড় ছেলে মায়ের অসুস্থতার সময় ডাক্তার দেখানোর কথা বলে, তার সহযোগী ছোট ভাই দ্বীন ইসলামের সরাইল শশুর বাড়িতে নিয়ে প্রতারণা করে টিপ নিয়ে মায়ের (৩৩ শতক) জমি ঈসা মিয়া ও দ্বীন ইসলামের নামে দলিল করে পেলেন।

দলিলের সাক্ষী মনসুর আলী বলেন, আমাকে জমির বিষয়ে কিছু বলে নাই, আমাকে সরাইল বাজারের রাস্তা থেকে নিয়ে বলে, একটা সাইন দেওয়ার জন্য আমি দিলাম। ভয়েস রেকর্ডিং আছে।
২ বোন যখন মা’কে দেখতে দ্বীন ইসলাম মিয়ার শশুর বাড়িতে যায়। তখন তাদের কে মায়ের সাথে ঠিক মত দেখা ও কথা বলতে সুযোগ দেয়নি।
মা গ্রামের বাড়িতে এসে এলাকার কয়েকজনের কাছে এসে বলেন, যে ঈসা মিয়া ও দ্বীন ইসলাম আমার (৩৩ শতক) জমি জুড়ে জালিয়াতি করে টিপ নিয়ে যায়।

সালিশ কারুক মানজু মিয়া ও কালাম মিয়া বলেন, আমরা সালিশের মধ্যে উপস্থিত ছিলাম। ঈসা মিয়া ৪ লক্ষ টাকা ইউনোর নাম দিয়ে প্রতারণা করে নিয়ে যায়। আবার ঈসা মিয়া ও দ্বীন ইসলাম মিলে তাদের মায়ের অসুস্থতার সুযোগে (৩৩ শতক) জমি জালিয়াতি করে নিয়ে যায়।

আল ইসলাম বলেন,
ঈসা মিয়া ও হারুন মিয়া পৃথক থাকা অবস্থায়, বাবা, মা জীবিত থাকা কালে, দ্বীন ইসলাম ও আল ইসলামের দুই ভাইয়ের একটি বাস গাড়ি ছিল আর সেই গাড়ি ১১লক্ষ টাকা বিক্রি করে, বাবার কাছে জমা থাকা অবস্থায়, ঈসা মিয়া ও দ্বীন ইসলাম বাবার সাথে প্রতারণা করে নিয়ে যায়।

হারুন মিয়া ও আল ইসলাম বলেন,
২০০৮ সাল থেকে আমাদের চেস মেশিন ও বেশির ভাগ সম্পত্তি বুক দহল করে আসছে, আমদের বড় ভাই ঈসা মিয়া। আমাদের কে ভাগ বন্টণ করে দেয় না।

আল ইসলাম বলেন, আমি বাড়িতে না থাকা কালে আমার ঘরের বিদ্যুৎ লাইন সংযোগ মিটার সহ ঈসা মিয়া চুরি করে নিয়ে যায়।

আল ইসলাম ও হারুন মিয়া সাংবাদিক দের কাছে অভিযোগ দেওয়ার পর, ঈসা মিয়া বাড়িতে থেকে হারুন মিয়া কে খারাপ ভাষায় গালাগালি ও প্রাণে মারার হুমকি দেয় এবং দ্বীন ইসলাম প্রবাসে থেকে আল ইসলাম কে খারাপ ভাষায় গালাগালি ও তার শশুর বাড়ির ক্ষমতা দেখিয়ে ফোনে প্রাণে মারার হুমকি দেয়। দ্বীন ইসলাম এর ভয়েস রেকর্ডিং আছে।

সালিশ কারুক কয়েকজন বলেন,
সাবেক মেম্বার আব্দুল মন্নাফ, হাজী সাইদুর রহমান, শামসুল হক, মানজু মিয়া, আবুল কালাম, সাদেক মিয়া, আবু আহমেদ সহ আরও অনেকেই বলেন,

আমরা কয়েক বার সালিশ করে রায় করে ছিলাম কিন্তু ঈসা মিয়া মানে নাই।

বাড়ির আপন চাচাতো ভাইরা বলেন, আমাদের জমি নিয়েও ঝামেলা আছে, কয়েক বার সালিশ করার পরেও ঈসা মিয়া সমস্যা সমাধান করতে রাজিনা।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, প্রশাসন ও মিডিয়া ভাইদের কাছে এলাকার সালিশ কারুক সহ ও আল ইসলাম, হারুন মিয়া, রেহেনা বেগম, সেলেনা বেগম, এদের দাবি তাদের এজমালি সম্পত্তির হোক যাতে বুঝে পায় এবং সঠিক বিচার প্রার্থনা করেন।
[৫:৪০ PM, ২৩/১২/২০২৩] Rakib S Press: ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল বড়বল্লা গ্রামে ঈসা মিয়ার প্রতারণায় শিকার ছোট ভাই ও বোনরা।

মোঃ ইউসুফ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল, চুন্টা ইউনিয়ন, বড়বল্লা গ্রামে ঈসা মিয়ার প্রতারণায় শিকার ছোট ভাই ও বোনরা।
মৃত, হাজী সবদর আলী, স্ত্রী মৃত হাজী জগত বানুর ৬ জন সন্তান, ৪ জন ছেলে ২জন মেয়ে। বাবা, মায়ের বেশির ভাগ সম্পত্তি অনেক বছর ধরে একা বড় ভাই, ঈসা মিয়া ভোকদহল করে আসছে। আল ইসলাম, হারুন মিয়া, রেহেনা বেগম, সেলেনা বেগম বলেন, তাদের বাবা, মায়ের এজমালি সম্পত্তির ভাগ করে দেওয়ার জন্য কিন্তু বড় ভাই ঈসা মিয়া ভাগ করবে না বলে দিয়ে, উল্টো তাদেরকে হুমকি ধামকি দিয়ে ভয় দেখায়।

কিছুদিন পর তাদের এজমালি সম্পত্তি থেকে চুন্টা একটা দোকান ছিল আর ঐ দোকানটা ৯ লক্ষ ২০ হাজার টাকা বিক্রি করে ঈসা মিয়া। তখন তারা টাকার ভাগ চাইলে, ঈসা মিয়া প্রথমে দিতে রাজি হয় নাই, পরে এলাকার সালিশ কারুক মুরব্বিদের বললে, তারা ২/৩ বার বিচার বসলে ঈসা মিয়া ৪ লক্ষ টাকার কথা শিকার করেন সবাইকে ভাগ করে দিবেন আর বাকি ৪ লক্ষ টাকা সরাইল ইউনোর অফিসের সামনে আমগাছার সাথে বেদে, সরাইল উপজেলা ইউনো নিয়ে যায়, এই কথা বলেন সালিশ কারুকদের কাছে। পরে তারা ইউনোর নাম বলতে চাইলে, নাম বলে না। আর ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা মিথ্যা খরচ দেখিয়ে নিয়ে যায়।

এর কিছুদিন পর বাকি ৩ সন্তান প্রবাসে থাকা অবস্থায় ঈসা মিয়া বড় ছেলে মায়ের অসুস্থতার সময় ডাক্তার দেখানোর কথা বলে, তার সহযোগী ছোট ভাই দ্বীন ইসলামের সরাইল শশুর বাড়িতে নিয়ে প্রতারণা করে টিপ নিয়ে মায়ের (৩৩ শতক) জমি ঈসা মিয়া ও দ্বীন ইসলামের নামে দলিল করে পেলেন।

দলিলের সাক্ষী মনসুর আলী বলেন, আমাকে জমির বিষয়ে কিছু বলে নাই, আমাকে সরাইল বাজারের রাস্তা থেকে নিয়ে বলে, একটা সাইন দেওয়ার জন্য আমি দিলাম। ভয়েস রেকর্ডিং আছে।
২ বোন যখন মা’কে দেখতে দ্বীন ইসলাম মিয়ার শশুর বাড়িতে যায়। তখন তাদের কে মায়ের সাথে ঠিক মত দেখা ও কথা বলতে সুযোগ দেয়নি।
মা গ্রামের বাড়িতে এসে এলাকার কয়েকজনের কাছে এসে বলেন, যে ঈসা মিয়া ও দ্বীন ইসলাম আমার (৩৩ শতক) জমি জুড়ে জালিয়াতি করে টিপ নিয়ে যায়।

সালিশ কারুক মানজু মিয়া ও কালাম মিয়া বলেন, আমরা সালিশের মধ্যে উপস্থিত ছিলাম। ঈসা মিয়া ৪ লক্ষ টাকা ইউনোর নাম দিয়ে প্রতারণা করে নিয়ে যায়। আবার ঈসা মিয়া ও দ্বীন ইসলাম মিলে তাদের মায়ের অসুস্থতার সুযোগে (৩৩ শতক) জমি জালিয়াতি করে নিয়ে যায়।

আল ইসলাম বলেন,
ঈসা মিয়া ও হারুন মিয়া পৃথক থাকা অবস্থায়, বাবা, মা জীবিত থাকা কালে, দ্বীন ইসলাম ও আল ইসলামের দুই ভাইয়ের একটি বাস গাড়ি ছিল আর সেই গাড়ি ১১লক্ষ টাকা বিক্রি করে, বাবার কাছে জমা থাকা অবস্থায়, ঈসা মিয়া ও দ্বীন ইসলাম বাবার সাথে প্রতারণা করে নিয়ে যায়।

হারুন মিয়া ও আল ইসলাম বলেন,
২০০৮ সাল থেকে আমাদের চেস মেশিন ও বেশির ভাগ সম্পত্তি বুক দহল করে আসছে, আমদের বড় ভাই ঈসা মিয়া। আমাদের কে ভাগ বন্টণ করে দেয় না।

আল ইসলাম বলেন, আমি বাড়িতে না থাকা কালে আমার ঘরের বিদ্যুৎ লাইন সংযোগ মিটার সহ ঈসা মিয়া চুরি করে নিয়ে যায়।

আল ইসলাম ও হারুন মিয়া সাংবাদিক দের কাছে অভিযোগ দেওয়ার পর, ঈসা মিয়া বাড়িতে থেকে হারুন মিয়া কে খারাপ ভাষায় গালাগালি ও প্রাণে মারার হুমকি দেয় এবং দ্বীন ইসলাম প্রবাসে থেকে আল ইসলাম কে খারাপ ভাষায় গালাগালি ও তার শশুর বাড়ির ক্ষমতা দেখিয়ে ফোনে প্রাণে মারার হুমকি দেয়। দ্বীন ইসলাম এর ভয়েস রেকর্ডিং আছে।

সালিশ কারুক কয়েকজন বলেন,
সাবেক মেম্বার আব্দুল মন্নাফ, হাজী সাইদুর রহমান, শামসুল হক, মানজু মিয়া, আবুল কালাম, সাদেক মিয়া, আবু আহমেদ সহ আরও অনেকেই বলেন,

আমরা কয়েক বার সালিশ করে রায় করে ছিলাম কিন্তু ঈসা মিয়া মানে নাই।

বাড়ির আপন চাচাতো ভাইরা বলেন, আমাদের জমি নিয়েও ঝামেলা আছে, কয়েক বার সালিশ করার পরেও ঈসা মিয়া সমস্যা সমাধান করতে রাজিনা।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, প্রশাসন ও মিডিয়া ভাইদের কাছে এলাকার সালিশ কারুক সহ ও আল ইসলাম, হারুন মিয়া, রেহেনা বেগম, সেলেনা বেগম, এদের দাবি তাদের এজমালি সম্পত্তির হোক যাতে বুঝে পায় এবং সঠিক বিচার প্রার্থনা করেন।

About admin

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

*

x

Check Also

জামালপুরে আন্তর্জাতিক নদী দিবস২০২৪ পালিত

সদর প্রতিনিধি জামালপুর: অদ্য ৫ অক্টোবর ২৪ জামালপুরে আন্তর্জাতিক নদী দিবস ২০২৪ ...